গাগাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যের লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের (এলএসই) একটি ভবন দখলে নিয়েছে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা। তাদের ভাষ্য, ইসরায়েলের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টির সম্পর্ক থাকায় এই আন্দোলন করা হচ্ছে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ইসরায়েলের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি জানিয়েছে তারা।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া আন্দোলন এরই মধ্যে যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
গত সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়টির হলবর্ন ক্যাম্পাসের বাইরে সমাবেশ করার কিছুক্ষণ পর মার্শাল ভবন দখলে নেওয়া শুরু করেন বিক্ষোভকারীরা।
এলএসই স্টুডেন্টস ইউনিয়ন প্যালেস্টাইন সোসাইটি মেম্বারের ইথান চুয়া বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমে বাধা দিতে চায় শিক্ষার্থীরা। এর আগে ইসরায়েলে সংঘটিত ‘জঘন্য কার্যক্রমে’ এলএসইর বিশদ সংশ্লিষ্টতার একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করে শিক্ষার্থীরা। তিনি আরো বলেন, এলএসই কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের প্রধান বার্তা হলো- ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা।
গত সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়টির হলবর্ন ক্যাম্পাসের বাইরে সমাবেশ করার কিছুক্ষণ পর মার্শাল ভবন দখলে নেওয়া শুরু করেন বিক্ষোভকারীরা।
এলএসই স্টুডেন্টস ইউনিয়ন প্যালেস্টাইন সোসাইটি মেম্বারের ইথান চুয়া বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমে বাধা দিতে চায় শিক্ষার্থীরা। এর আগে ইসরায়েলে সংঘটিত ‘জঘন্য কার্যক্রমে’ এলএসইর বিশদ সংশ্লিষ্টতার একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করে শিক্ষার্থীরা। তিনি আরো বলেন, এলএসই কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের প্রধান বার্তা হলো- ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা।
কারণ আমরা এমন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাই না, যারা আমাদের পৃথিবীর ধ্বংস ও ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুর সঙ্গে বস্তুগতভাবে জড়িত।
এক ভিডিওতে কয়েক শ শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্শাল ভবনে জড়ো হতে দেখা যায়। এ বিষয়ে ইথান চুয়া বলেন, বর্তমানে প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী ভবনটিতে অবস্থান করছে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই থাকবে।এলএসইর এক মুখপাত্র বলেন, ‘একটি সমাবেশের পর একদল বিক্ষোভকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্শাল ভবনের নিচতলার কিছু অংশ দখলে নেয়। আন্দোলনকারীদের দেওয়া প্রতিবেদন আমরা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব এবং যথাসময়ে প্রতিক্রিয়া জানাব। পাশাপাশি আমরা শান্তিপূর্ণ সংলাপ অব্যাহত রাখব।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসের অন্যান্য ভবনে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষা বিক্ষোভের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।
এদিকে দ্য স্কুল অব অরিয়েন্টেশন অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিসের (এসওএএস) শিক্ষার্থীদের দাবি, সমরাস্ত্রে অর্থায়ন করে এমন প্রতিষ্ঠান এবং ইসরায়েলের হাইফা বিশ্ববিদ্যালয়ের স
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যের লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের (এলএসই) একটি ভবন দখলে নিয়েছে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা। তাদের ভাষ্য, ইসরায়েলের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টির সম্পর্ক থাকায় এই আন্দোলন করা হচ্ছে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ইসরায়েলের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি জানিয়েছে তারা।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া আন্দোলন এরই মধ্যে যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
গত সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়টির হলবর্ন ক্যাম্পাসের বাইরে সমাবেশ করার কিছুক্ষণ পর মার্শাল ভবন দখলে নেওয়া শুরু করেন বিক্ষোভকারীরা।
এলএসই স্টুডেন্টস ইউনিয়ন প্যালেস্টাইন সোসাইটি মেম্বারের ইথান চুয়া বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমে বাধা দিতে চায় শিক্ষার্থীরা। এর আগে ইসরায়েলে সংঘটিত ‘জঘন্য কার্যক্রমে’ এলএসইর বিশদ সংশ্লিষ্টতার একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করে শিক্ষার্থীরা। তিনি আরো বলেন, এলএসই কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের প্রধান বার্তা হলো- ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা।
কারণ আমরা এমন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাই না, যারা আমাদের পৃথিবীর ধ্বংস ও ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুর সঙ্গে বস্তুগতভাবে জড়িত।
এক ভিডিওতে কয়েক শ শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্শাল ভবনে জড়ো হতে দেখা যায়। এ বিষয়ে ইথান চুয়া বলেন, বর্তমানে প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী ভবনটিতে অবস্থান করছে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই থাকবে।
এলএসইর এক মুখপাত্র বলেন, ‘একটি সমাবেশের পর একদল বিক্ষোভকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্শাল ভবনের নিচতলার কিছু অংশ দখলে নেয়। আন্দোলনকারীদের দেওয়া প্রতিবেদন আমরা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব এবং যথাসময়ে প্রতিক্রিয়া জানাব। পাশাপাশি আমরা শান্তিপূর্ণ সংলাপ অব্যাহত রাখব।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসের অন্যান্য ভবনে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষা বিক্ষোভের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।
এদিকে দ্য স্কুল অব অরিয়েন্টেশন অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিসের (এসওএএস) শিক্ষার্থীদের দাবি, সমরাস্ত্রে অর্থায়ন করে এমন প্রতিষ্ঠান এবং ইসরায়েলের হাইফা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে।
দ্য এসওএএস জিওইস সোসাইটির ভাষ্য, ‘আমরা সহপাঠী ও সহকর্মীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অবস্থান করব।’