শিক্ষার উন্নয়নে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
শিক্ষা মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার। একটি জ্ঞানভিত্তিক উন্নত জাতি গঠনের লক্ষ্যে সর্বজনীন শিক্ষার প্রসারে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার পাশাপাশি নিরক্ষরতা দূরীকরণের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জাতি গঠনে শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনায় শিক্ষা খাতের উন্নয়নে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
রোববার (০৮ সেপ্টেম্বর) ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস’ উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০২৪’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭৭ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা বেড়েছে। স্কুলে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্তির হার বৃদ্ধি পেয়েছে, ঝরেপড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে। শ্রেণিকক্ষে উপযুক্ত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি বিদ্যালয় বহির্ভূত শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের জন্য দক্ষতাভিত্তিক সাক্ষরতা কার্যক্রম দেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।